অতৃপ্ত জগৎ

স্বাধীনতা দিবস (মার্চ ২০১৭)

শামীম আহমেদ
  • ৫৮
"অপরাধীকে বাইরে থেকে দেখে তাকে ঘৃণা করনা । যদি তাকে ঘৃণা করতে চাও তবে আগে তার সাথে মিশে তার ভেতরে প্রবেশ করো । প্রবেশ করে তাকে জানার চেষ্টা করো ।
কেননা কেউ ইচ্ছে করে অপরাধ করে না । পরিবেশের বিরোধিতার কারণে সে অপরাধ করতে বাধ্য হয় । এতে সে একা দোষী নয়,এতে আমাদের সমাজের সবারই দোষ রয়েছে । তাকে অপরাধ করার পেছনের মূল কারণ হচ্ছি আমরাই । আমরা তার স্বাভাবিক জীবনে বিরোপ প্রভাব ফেলার জন্য সে অপরাধ জগতের দিকে পা বাড়ায় ।
তাই একজন অপরাধীকে বাইরে থেকে ঘৃণা করার আগে, তার ভেতরে প্রবেশ করে তার এ অন্ধকার জগতে আসার গল্পটা জেনে তাকে ঘৃণা করো । তার আগেনা ।"

-আমি আমার বাবার এই মহামূল্যবান কথা গুলো সব সময়ই বিশ্বাস করি । আমার বাবা উনার এসব মূল্যবান কথা গুলো উনার ডাইরিতে লিখে গেছেন । বাবা নেই কিন্তু স্মৃতি হিসেবে এই ডাইরিটি আছে, যা আমাকে জীবন যুদ্ধে অনেক অনুপ্রাণিত করেছে । আমার বাবা কোন মহাজ্ঞানী ছিলেন না, কিন্তু উনার কথা গুলো বাস্তবতা ও কল্পনার মধ্যে ফারাক ধরিয়ে দেয় । আমি বাস্তবাদী মানুষ কেননা দিন দুপুরে কল্পনা দেখা কোন জ্ঞানী লোকের কাজ হতে পারেনা । এক প্রধান কারণ কল্পনা কখনোই বাস্তবে পরিণত হয় না ।
আমি আমার বাবার দেখিয়ে যাওয়া পথই অনুসরণ করি ।
.
* * * * *
.
আমি এখন শাবিতে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষে কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে লেখাপড়া করছি । আমার বন্ধু-বান্ধব নেই বললেই চলে । তাই ভার্সিটিতে ক্লাস শেষ করে সোজা বাসায় চলে আসি,কখনো কোথাও আড্ডা দেইনা । পরিচিত কারো সাথে দেখা হলে ভাল-মন্দ জিজ্ঞেস করেই কথা-ভার্তা পর্ব শেষ করে ফেলি ।
.
সেদিন ভার্সিটি থেকে ফিরছিলাম, হঠাৎ দেখি রাস্তার ধারে যেখানে মানুষ জনের যাতায়াত খুব কম সেখানেই একটি মেয়ে দাড়িয়ে । মেয়েটির সামনে দুটি ছেলেও, আমার আকর্ষণ মেয়েটির দিকেনা ছেলে দুটির দিকে ছিল, কেননা তাদের হাতে ছুরি ছিল । দেখেই বুঝা যাচ্ছে ছিনতাইকারী ।
.
ছেলেদুটির মূখ দেখতে পারছিনা পিছন দিকে ঘুরে ছিল বলে । ওরা ছুরি দেখিয়ে মেয়েটিকে ভয় দেখাতে লাগল । কিন্তু মেয়েটি ওদের কিছুই দিতে চাচ্ছে না । শেষে বাধ্য হয়ে ওরা মেয়েটির কাছ থেকে জোর করে ব্যাগ আর মোবাইলটি নিয়ে নিল । মেয়েটি অসহায়ের মত দাড়িয়ে তাকল । এই মুহূর্তে আমার কি করা উচিৎ বুঝে উঠতে পারছিলাম না । আমি কি ওদের আটকাতে পারব, আটকাবইবা কেমন করে ওরা যে দুজন তাও অস্ত্রসমেত । যাবার সময় শুধুমাত্র একটা ছেলের মূখ দেখলাম । দেখেতো ভদ্রোই মনে হল,কিন্তু চেহারা দেখে কি আর মানুষ চেনা যায় ।
অতঃপর মেয়েটিকে সেখানে রেখেই স্থান ত্যাগ করলাম ।
.
* * * * *
.
-পরদিন ক্লাস শেষ করে বাড়ি আসার জন্য রওনা করলাম । হঠাৎ দেখি গতকালকের সেই ছেলেটি কেন্টিনে বসে চা খাচ্ছে । যে কিনা গতকাল আমার চোখের সামনেই ছিনতাই করেছিল আর আমি শুধু চেয়ে চেয়ে দেখেছিলাম । বিষয়টা সত্যি লজ্জাজনক ।
.
জানিনা কেন ছেলেটার সাথে দেখা করতে ইচ্ছে করল । কিন্তু পরক্ষণে ভাবলাম দূর ও একটা অপরাধী, ওর সাথে আমি দেখা করব কেন । এসব ভাবনার মধ্যে হঠাৎ বাবার সেই কথা গুলো মনে পড়ল, তাই দেখা করার সিদ্ধান্ত নিলাম । কেন্টিনের দিকে গেলাম, গিয়ে দুটি সিগারেট কিনলাম । যদিও আগে কখনো সিগারেট খাওয়াতো দূরের কথা স্পর্শও করিনি । কিন্তু এই মুহূর্তে এই আইডিয়া ছাড়া অন্য কোনো আইডিয়া আমার মাথায় আসল না ।
.
-"এই যে ভাইয়া আপনার কাছে আগুন হবে? "
সিগারেট হাতে নিয়ে ছেলেটাকে জিজ্ঞেস করলাম । ছেলেটি আমার দিকে বিরক্তির চোখে তাকাল, তাকিয়ে লাইটার বের করে দিল । সিগারেটে আগুন ধরিয়ে যেই টান দিছি ওমনি খুক খুক করে কেশে দিলাম । ছেলেটি হেসে দিল, মনে মনে ভাবতে লাগলাম দূর ছাই এই জগন্য জিনিসটা খেয়ে মানুষ কি মজা পায় । আমার হাব-ভাব দেখেই ছেলেটি বুঝে ফেলল আমি এই প্রথম টানছি । আমাকে অবাক করে দিয়ে ছেলেটি বলল-
-"এই লাইনে প্রথম, কারণটা কি? "

-"কোন কারণ নেই । কিন্তু আপনি বুঝলেন কেমন করে প্রথম?

-"আপনার হাব-ভাব দেইখ্যাই বুঝা যাইতাছে । কোন কারণ ছাড়া কেউ এই লাইনে আসেনা । সমস্যা নাই কইয়া ফালান কারণ কি?"

আমি কি বলব বুঝতে পারছিলাম না । অবশেষে একটু ভেবে একটা মিথ্যে গল্পের তীর ছুরলাম । দেখলাম তীর জায়গা মতো বেদ করেছে ।
.
আমার এই মিথ্যে কাহিনী শুনে ছেলেটি বলল-

-"আমার সাথে চলো, সব কষ্ট দূর হয়ে যাবে ।"

-"কোথায় যাব যে সব কষ্ট দূর হয়ে যাবে? "

-"আরে চলো, গেলেই দেখতে পারবে ।" বলে ছেলেটি হাটা ধরল, আমিও হাটতে লাগলাম । অটোতে করে ছেলেটি আমাকে একটা পুরনো ভাঙ্গা বাড়িতে নিয়ে আসল ।
.
এখানে এসে যা দেখলাম তাতে নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না । এখান অনেক ছেলে-মেয়েরা বসে নেশা করছিল । বেশীর ভাগই স্টুডেন্ট বলে মনে হচ্ছে । আমাদের ডিপার্টমেন্টের কয়েক জনকেও দেখলাম । খুব খারাপ লাগল, এভাবে যদি এরা নেশায় বিভোর থাকে তাহলে পুরো জাতির কি হবে ।
ছেলেটা আর আমি এক কর্ণারে বসেছিলাম । আমার হাতে একটা কাচের বোতল ধরিয়ে দিল, দেখলাম ফেন্সিডিল । দিয়ে বলল-"খাও মিয়া খাও! সব কষ্ট দূর হয়ে যাবে ।"
.
আমি এটা খাব কি করে দ্বিধায় পড়ে গেলাম । আমার কেমন যেন লাগছিল, বোতলের মূখ খুলতেই উফফ কি বখাটে গন্ধ বের হল । নাক চেপে হালকা একটু মূখে নিলাম । ঐ সময় ছেলেটিকে একটা লোক ডাক দিল । ছেলেটি যাওয়ার সাথে সাথেই সবার অগুচরে মূখ থেকে এসব জগন্য মাদক ফেলে দিলাম । ব্যাগ থেকে তারাতাড়ি পানির বোতল বের করে কুলি করে পানি খেলাম । .
ছেলেটি ফিরে আসতেই বললাম-

-"ভাইয়া আজকে তাহলে উঠি ।

-"এখনি যাবা, খাইছতো?

-"হুমম ভাইয়া খাইছি । মা কল দিচ্ছেন বাসায় যাওয়ার জন্য ।

-"আচ্ছা যাও তাইলে, আবার দেখা হবে ।

-"জ্বী ভাইয়া ।" বলেই এদিক ওদিক না তাকিয়ে সোজা বাসায় চলে আসলাম ।
.
* * * * *
.
তারপর এই ছেলেটির সাথে নিয়মিতই দেখা হত কথা হত । এভাবে কিছু দিন চলাফেরা করার ফলে আমরা অনেক ভালো বন্ধু হয়ে যাই । একদিন কথায় কথায় ওর এই অন্ধকার জগতে আসার গল্পটা জানতে চাইলাম । ছেলেটি বলতে শুরু করল, ওর নাম তানভীর । মধ্যবিত্ত মা-বাবার একমাত্র সন্তান । শাবিতে প্যাথোলজি নিয়ে ৩য় বর্ষে স্টাডি করে । মা-বাবাকে নিয়ে অনেক সুখেই দিন কাটছিল । কিন্তু সব সুখ সেদিন থেকে হারিয়ে গেল, যে দিন সামিরা নামের মেয়েটি তানভীরের ভালবাসা প্রত্যাখ্যান করল । তানভীর সামিরাকে অনেক ভালবাসত, কিন্তু বড় লোকের অহংকারী বেটি তানভীর মধ্যবিত্ত বলে প্রত্যাখ্যান করল । সেদিনের পর থেকেই তানভীর এই অন্ধকার জগতে পা বাড়ায় । আমার বাবা এসব মানুষের ভেতরে প্রবেশের কথা বলেছেন, আর আমি বিশ্বাস করি মানুষ যেমন খারাপ হতে পারে তেমনি ভালও হতে পারে । তাই তানভীরকে আমি ভাল পথে আনার চেষ্টায় থাকলাম ।
.
* * * * *
.
আমি খুঁজ নিয়ে জানতে পারলাম তানভীর যে মেয়েটিকে ভালবাসত, ঐ মেয়েটি আমাদের ডিপার্টমেন্টে পড়ে । মেয়েটির সাথে তানভীরের এক বছর এ্যাফেয়ার ছিল । তানভীর সামিয়ার সাথে ভালোই সম্পর্ক ছিল তানভীরের । কিন্তু ধীরে ধীরে সামিয়া তানভীরকে দূরে টেলে দিতে থাকে । তানভীর বিষয়টা খেয়াল করছিল, কিন্তু কেন তা কখনোই জানতে চায়নি । কারণ তানভীর সামিয়কে এতটাই বিশ্বাস করত যে কখনো কল্পনাও করেনি সামিয়া তার সাথে এমনটা করতে পারে । তানভীর সব সময়ই ভাবত সামিয়া তানভীরকে ছাড়া অন্য কারো হতে পারেনা । কিন্তু হঠাৎ একদিন সামিয়া তানভীরের কাছে একটা ছেলেকে নিয়ে এসে বলে এটা তার বয় ফ্রেন্ড । তানভীর কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছিল না । তানভীর ভয়ে ভয়ে সামিয়ার কাছে জানতে চায় ও মজা করছে কি না । ঐ দিন তানভীর গরিব বলে সামিয়া তানভীরকে অনেক অপমান করে । এরপর থেকেই তানভীরের এই অবস্থা ।
.

ক্লাস শেষে আমি আর তানভীর কেন্টিনে বসে চা খাচছিলাম ।
হঠাৎ দেখি সেই মেয়েটি একটা ছেলের সাথে আসছে । ভাব দেখেই বুঝা যাচ্ছে এই ছেলেটি বোধহয় সামিরার বয় ফ্রেন্ড । ওরা হেসে হেসে বাইক নিয়ে আমাদের সামনে দিয়ে চলে গেল । আমি তানভীরের দিকে তাকালাম দেখলাম ও রাগে অপমানে ভেতরে ভেতরে জ্বলে যাচ্ছে ।
.
* * * * *
.
সন্ধ্যার দিকে তানভীরকে কয়েকবার কল দিয়েও পাইনা ।তাই ওর হোস্টেলের দিকে ছুটলাম । এ কয়দিনে তানভীরকে মাদকের জগৎ থেকে অনেকটাই সরিয়ে নিয়ে এসেছিলাম । কিন্তু আজ ঐই মেয়েটিকে এভাবে দেখে তানভীর আবার মদ খাওয়া শুরু করে দিয়েছে । রুমে ডুকতেই দেখি বোতলের প্রায় অর্ধেকই শেষ করে ফেলছে । তানভীরকে তামিয়ে শান্ত হতে বললাম । ও তারপরও খেতে চাচ্ছিল । আমি ওর হাত থেকে বোতল কেড়ে নিয়ে ওকে চেয়ারে বসালাম । তানভীর বলতে লাগল-
-"আমার সব শেষ হয়ে গেলরে বন্ধু, সব শেষ হয়ে গেল ।

-"তর কিছুই শেষ হয়নি, তুই একটু শান্ত হয়ে বস ।

-"কেমনে শান্ত হব বল? ঐ ডাইনি আমার সব শেষ করে দিল । যদি যদি ওরে এখন কাছে পাইতাম.....

-"থামলি কেন বল বল কাছে পাইলে কি করতি?

-"ঐ ডাইনিকে যদি এখন পেতাম ওর কি যে অবস্থা করতাম একমাত্র আল্লাহই জানে ।

-"ওর উপর প্রতিশোধ নিতে চাস?

-"কিহহহহহহ?

-"বললাম ওর উপর কি প্রতিশোধ নিতে চাস???

-"হ্যাঁ চাই, কিন্তু আমি যে এখনো ওকে ভালবাসি । আমি ওর কোন ক্ষতি করতে পারব না ।

-"ক্ষতি ছাড়াও ওর উপর প্রতিশোধ নিতে পারবি ।

-"কেমনে?

-"কেমনে শুনতে চাস?

-"হুম চাই । আমি ওর উপর অনেক বড় প্রতিশোধ নিতে চাই ।

-"তাহলে আমি যা বলব তাই শুনতে হবে । যা বলব তাই করতে হবে ।

-"তুই যা বলবি তাই শুনব তাই করব । বল এখন আমাকে কি করতে হবে ।

-"তাহলে শুন, আগে তকে এসব মদ, নেশা সহ সব ধরনের খারাপ কাজ ছাড়তে হবে ।

-"সবই ছাড়তে হবে??

-"উফফ কথা না, আগে আমাকে বলতে দে ।

-"আচ্ছা বল ।

-"এসব খারাপ কাজ ছেড়ে এতদিন যা করছিলি এখন থেকে ঠিক তার উল্টো কাজ গুলো করবি । কি বললাম বুঝতে পারছিসত??

-"হুমম বুঝছি । কিন্তু আমি প্রতিশোধ নেব কেমনে?

-"বলতেছি, তকে আবার পড়াশোনায় মন দিতে হবে । ঐ মেয়েটির সাথে যে ছেলেটি ছিল তার থেকে তকে স্ট্যান্ডার্ড হতে হবে ।

-"আমি কি পারব?

-"পারবি না কেন, অবশ্যই পারবি । তুই অনেক মেধাবী ছাত্র তকে যে পারতেই হবে । লেখাপড়া শেষ করে তকে নিজের পায়ে দাড়াতেই হবে । নিজে প্রতিষ্ঠিত হয়ে ঐ মেয়েকে দেখিয়ে দে ও ই তর যোগ্য ছিল না ।

-"কিন্তু,,,,,,,

-"কোন কিন্তু না । দেখ যে মেয়ে ভালবাসায় ধনী-গরিবের ব্যাবধান খুঁজে, আর যাই হোক আমি মনে করি ঐই মেয়ের ভালবাসা কখনোই সুখের হতে পারে না । ও তর টাকাকে ভালবাসাবে তকে না । নিজে প্রতিষ্ঠিত হয়ে এমন কাউকে জীবনসাথী হিসেবে বেছেনে যে তর টাকাকে না তকে ভালবাসবে । যে তর দুঃখ,কষ্ট,হাসি, কান্না, রাগ,অভিমানের কারণ হবে । তাছাড়া তর মা-বাবার কথাও ভেবে দেখ, উনারা তকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখেন ।

-"এমন কইরাতো কখনো ভাবি নাই । দোস্ত তুই সত্যি আমার চোখ খুলে দিছিস । আমি এতদিন এই অন্ধকার জগতে এতই মগ্ন ছিলাম যে আমি আমার আসল সুখ, মা-বাবার কথাও ভুলে গেছিলাম । থ্যানক্স দোস্ত ।" বলেই তানভীর এসে আমাকে জড়িয়ে ধরে কান্না শুরু করে দিল ।
আমি ওর পিঠে হাত বুলিয়ে বললাম -"আরে দূর কি শুরু করলি, বাচ্চাদের মত কাদছিস কেন । আমি আছিতো ।"
.
.
একটা অতৃপ্ত আত্মাতে আলোতে আনতে পেরে নিজেকে স্বার্থক মনে হল । আজকে উপলব্ধি করতে পারলাম তানভীরের মতো এসব অন্ধকার জগতের মানুষদের একটু আলোর পথ দেখিয়ে দিলে, এরা নিজে থেকেই পুরোপুরি আলোতে আসতে সক্ষম ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী মনোমুগ্ধকর লাগলো । প্রতিবাদী ও সাহসী কবিতা । অন্ত্যমিলের ঘাটতিহীন লেখাটি সময়োপযোগী । ভোট দিয়ে গেলাম ।

১১ ফেব্রুয়ারী - ২০১৭ গল্প/কবিতা: ২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪